Latest News:

KEDAR INFO SERVICE (PRIVATE COMPUTER TRAINING, SERVICE, MOBILE REPAIR TRAINING, VIDEO MIXING TRAINING, ONLINE MOBILE-DTH RECHARGE (ALL INDIA) *** Mobile : 9647225226 ***** Contact For : Blog-Website Design and "ADVERTISE"

Welcome to

Welcome to
WELCOME to All My Blog Visitors!!! এই ব্লগ দেখার সময় সাউন্ড সিস্টেম অন করুন.. এই ব্লগ দেখতে দেখতে আপনারা বাংলা এফ রেডিও চ্যানেল থেকে সরাসরি গান শুনতে পাবেন.... ব্লগ ডিজাইন ও বিজ্ঞাপনের জন্য আজই যোগাযোগ করুন.... ভিডিও এডিটিং সফ্টওয়্যার (পিনাকেল, এডোব প্রিমিয়ার ও এডিয়াস ডঙ্গল) আপনার প্রয়োজন............ মোবাইল-ডিটিএইচ রিচার্জ এজেন্সী নিতে চান........ এস্ট্রোলজি সফ্টওয়্যার (কোষ্ঠী বিচার) আপনার প্রয়োজন... এছাড়া কম্পিউটার সফ্টওয়্যার-কম্পিউটার টিপস..রোজগার বিষয়ক তথ্য জানতে আমাকে ই-মেল করুন... সবাইকে আমার পক্ষ থেকে জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।সবার প্রতিটি দিন ভাল মত কাটুক এই কামনা করি

Saturday 21 May 2016

News Update : বাড়ছে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা, বিপদে ৪ কোটি ভারতীয়, বিপন্ন হতে পারে কলকাতাও


জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাড়ছে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা। ফলে ২০৫০ সালের মধ্যে জলোচ্ছ্বাসের ফলে বিপন্ন হতে পারেন প্রায় চার কোটি ভারতীয়। এদেশের শহরগুলির মধ্যে কলকাতা ও মুম্বইয়ের বিপদই সবচেয়ে বেশি। বিপন্ন হতে পারে ঢাকা সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরও।

 রাষ্ট্রসংঘের পরিবেশ সংক্রান্ত এক পর্যবেক্ষণে এই মারাত্মক বিপদের কথা জানা গিয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, সমুদ্রের জলস্তর বাড়ার ফলে বিশ্বের ১০টি দেশের বিপদ সবচেয়ে বেশি। এর মধ্যে সাতটি দেশই এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের।

 সব দেশের মধ্যে আবার ভারতের বিপদই সবচেয়ে বেশি। বিপদগ্রস্ত দেশগুলির তালিকার দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশ। ওপার বাংলার প্রায় আড়াই কোটি মানুষ বিপন্ন হতে পারেন। চিনের দু কোটি এবং ফিলিপিন্সের দেড় কোটি মানুষ বিপদগ্রস্ত হতে পারেন।

কলকাতা, ঢাকা, মুম্বই, গুয়াংঝাউ, শাংহাই, মায়ানমারের ইয়াঙ্গন, তাইল্যান্ডের ব্যাঙ্কক, ভিয়েতনামের হোচি মিন সিটি ও হাই ফংয়ের মানুষের বিপদই সবচেয়ে বেশি।

 আগামী সপ্তাহে কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে রাষ্ট্রসংঘের পরিবেশ সম্মেলন হতে চলেছে। তার আগে এই রিপোর্টে বলা হয়েছে, শহরের জনবসতি বৃদ্ধি, নগরায়ণ এবং সামাজিক-অর্থনৈতিক অবস্থার জন্যই এশিয়ার দেশগুলির বিপদ বেড়েছে। উপকূলবর্তী অঞ্চলগুলির স্বাভাবিক পরিবেশ বদলে গিয়েছে। ফলে সাইক্লোন টাইফুনের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাড়বে। উন্নয়নশীল দেশগুলিতে গরিব মানুষ আরও সমস্যায় পড়বেন।

COMPUTER +INTERNET JOB $$$$ (Female & Male Part Time Home Based JOB To Earn Money)

COMPUTER +INTERNET JOB $$$$
(Female & Male Part Time Home Based JOB To Earn Money)


|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
$$ PART TIME WORK FROM HOME!!! NO INVEST
$$$ VIDEO UPLOADING JOB
$$$ MALE / FEMALE - EARN FROM HOME
$$ PC+NET KNOWLEDGE TO EARN MONEY
$$$ STUDENT JOB
Google Adsense Account Fully Approved Only 500/-
$$$ Adsense+YouTube+:-$SEO DVD Kit Postal Delivery Only 5000/-
|||||||||Google||||||||||||||Adsense||||||||||YouTubbe||||||||||
~~~~~ Unique Video Clip Upload ~~~~~
~~~~~ Digital Camera's Video Upload ~~~~~
~~~~~ Video Tutorials Upload From Computer ~~~~~

Email : AdsPlus.org@gmail.com

Contact For : Google Adsense Account Fully Approved Only : 500/-

Contact For : Google Adsense Account Fully Approved Only : 500/-
Contact For : Google Adsense Account Fully Approved Only : 500/-
Contact For : Google Adsense Account Fully Approved Only : 500/-


WhatsUp : +918972702700
Call : 9647225226
Email : AdsPlus.org@gmail.com

Female & Male Earn From Home (Computer Knowledge) Video Upload || Camera Video || Tutorials

Female & Male Earn From Home (Computer Knowledge)
Video Upload || Camera Video || Tutorials


Google Adsense+YouTube Video Uploading JOB Earn Money From Home (Part
Time JOB) Unique Video Upload to Earn
$$$ JOB VACANCY!!! COMPUTER +INTERNET JOB
$$ PART TIME WORK FROM HOME!!! NO INVEST
$$$ VIDEO UPLOADING JOB
$$$ MALE / FEMALE - EARN FROM HOME
$$ PC+NET KNOWLEDGE TO EARN MONEY
$$$ STUDENT JOB

Google Adsense Account Fully Approved Only 500/- 
$$$ Adsense+YouTube+: $SEO DVD Kit Postal Delivery Only 10,000 $$$
Email : AdsPlus.org@gmail.com

Adsense & YouTube Partner Earning System.



Sell Google Adsense + YouTube Partner Learning & Earning DVD KIT
Charge Only : 5000/-
** Delivery System : By Post
** Delivery Duration : 10-12 Day's
** Support : By Chat, By Computer Remote Control, By Email & By Post
** Item Details :
What is Google Adsense?
How to Earn Money From Google Adsense?
Why Choose Best Earning System From YouTube Partner
How to Earn Money From YouTube
How to Upload YouTube Videos?
YouTube Uploading Video Category ?
YouTube+Adsense SEO Tricks (Manual & Automatic)
YouTube Uploading Video Duration & Quality?
YouTube Settings & Etc............ and Many More....
Email : AdsPlus.org@gmail.com

আপনি কি YOUTUBE থেকে টাকা ইনকাম করতে চান ?



আমরা সবাই জানি যে ইউটিউব ভিউ+অ্যাড (View+Add) থেকে মাসে অন্তত ২০০০০-২৫০০০ টাকা বা তারও বেশি উপার্জন করা যায়। এতে আপনার তেমন কোনো সময়ও দিতে হবে না। আবার এটি একেবারে সহজ কাজও না।

আপনি ইউটিউব এ একটি চ্যানেল খুলে ভিডিও আপলোড করছেন আপনার ভিডিও অনেক ভিউ হচ্ছে কিন্তু আপনি টাকা পাচ্ছেন না। এর কারনটা হচ্ছে আপনার চ্যানেল আপনি সঠিকভাবে তৈরী করতে পারেননি। তাই আমরা আপনাকে চ্যানেল খুলে সম্পূর্ণ ইনকাম এর উপযোগী করে দিব। যা থেকে আপনি ভিউ এবং অ্যাড দুই দিক থেকেই অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।


For Email : AdsPlus.org@gmail.com
For SMS: 9647225226

দেখি কে সঠিক উওর দিতে পারে?

Tollywood এর কিছু সিনেমার নাম দিয়ে গল্প পড়ুন মজা পাবেন !



  • নাম আমার "( খোকাবাবু )"! অনেকেই "( বস)" বলে ডাকে !
  • আমি একজনের "( রোমিও )"! তার প্রেমে পুরো "(পাগলু)" হয়ে গেছি !
  • তাকে দেখলেই মন আমার "(দিওয়ানা)" হয়ে যায় !
  • মনের ভিতর "(জোশ)"খুঁজে পাই !
  • কিন্তুু তার বাবা একটা "(অমানুষ)"!
  • আমাকে দেখলেই "(লে ছক্কা)" মত তাড়া করে !
  • "(সেদিন দেখা হয়েছিল)" তার বাবার সাথে !
  • আমাকে বলে তিনি নাকি আমাদের"(দুইnপৃথিবী)" আলাদা করে দিবেন !
  • কিন্তুু তিনি জানেন নাআমার "(সাতnপাকে বাধা)" পড়ে গেছি !
  • তাকে ছাড়া আমার জীবন "(বরবাদ)" হয়ে যাবে !
  • তাকে না দেখলে আমার "(মন মানে না)"!
  • তাকে বলেছিলাম "(আমি শুধু চেয়েছি তোমায়)"!
  • সেও আমাকে বলেছে "(চিরদিন তুমি যে আমার )"!
  • এটা তো শুনে আমি "( বিন্দাস)" হয়ে গেছি !
  • তার জন্য আমি "(যোদ্ধা)" হয়ে লড়তেও পাড়ি !

=> Fun Story : দোকানদার:- তোমার লজ্জা করেনা?

এক মুরগী বাজারে গিয়ে দোকানদারকে বলছে >>>>
.==========================
মুরগী:- একটা ডিম দিন তো।
.
.

দোকানদার:- তোমার লজ্জা করেনা?
মুরগী হয়ে ডিম কিনতে আসছো?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
মুরগী:- আমার স্বামী বলছে, ৮টাকার ডিমের জন্য
নিজের ফিগার নষ্ট করে লাভ নাই। তাই ডিম কিনতে আসছি।

Youtube Video Marketing Online Training From Medinipur

=> ক্যালেন্ডার ছাড়াই বার গণনা *


সহজ কিছু ট্রিক যা আপনার পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের চোখে আপনাকে বানাবে জাদুকর আর পরিবেশটিকে করে তুলবে আনন্দময়। এবার জেনে নিন ট্রিকটি।
সাধারণত আমরা মাসের তারিখমনে রাখতে পারলেও কোন তারিখকিবার তা সহজে বলতে পারিনা।বিশেষ কারণছাড়া এটি বলে দেয়া অনেক কঠিন। কেউ জিজ্ঞেস করলে নিশ্চিতআপনাকে ক্যালেন্ডারে খুঁজতে হবে। কিন্তু খুব সহজ একটা নিয়মজানা থাকলে আমরা খুব অল্প সময়েরমধ্যেই বলে দিতে পারি যে কোনমাসের যে কোন নির্দিষ্ট তারিখকি বার ছিল অথবা হবে। নিম্নেরপদ্ধতিটি অনুসরণ করে প্রাকটিস করতে থাকুন। খুব সহজ এবং সঠিক।এজন্য প্রথমে আমাদের বার মাসেরসংখ্যা মানগুলো মনে রাখতে হবে।

উপকরণঃ
১। কাগজ
২। কলম

প্রণালীঃপ্রথমে ১২ মাসেরসংখ্যা মানগুলো মনে রাখতে হবে। ১২মাসের সংখ্যা মান হচ্ছে জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত যথাক্রমে ১ থেকে ১২।এবার প্রত্যেক মাসের তারিখেরসাথে সে মাসের সংখ্যামান যোগ করে যোগ ফলকে ৭ দ্বারা ভাগকরলে যদি ভাগশেষ ০ (শূন্য) হয়, তাহলে সে তারিখ হবে বৃহস্পতিবার।উদাহরণস্বরূপ ধরা যাক, কেউআপনাকে বলল আগস্ট মাসের ২ তারিখকী বার ছিল? তখন আপনি আগস্ট মাসের সংখ্যামানের সাথে ২ যোগকরে অর্থাৎ২+৮= ১০। এই ১০ কে ৭দ্বারা ভাগ করে ভাগশেষযা হবে, সেই ভাগশেষের মানইহবে উক্ত বার।যেমন ভাগশেষ ৩ থাকলে হয় রবিবার।সুতরাং আগস্ট মাসের ২ তারিখছিল রবিবার

=> The doctor who treats small children's called .

গুগুল এডসেন্স জেনুইন একাউন্ট ফুল্লি এপ্রুভ ও এডসেন্স-এর মাধ্যমে ক্যামেরা ভিডিও ও কম্পিউটার থেকে ভিডিও টিউটোরিয়াল ইন্টারনেট-এ আপলোড করে রোজগার

গুগুল এডসেন্স জেনুইন একাউন্ট ফুল্লি এপ্রুভ ও এডসেন্স-এর মাধ্যমে ক্যামেরা ভিডিও ও কম্পিউটার থেকে ভিডিও টিউটোরিয়াল ইন্টারনেট-এ আপলোড করে রোজগার করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিরা.. যোগাযোগ করুন... 9647225226


Google Adsense & YouTube Partner to Earning Online - Offline Training with Free DVD Tutorials Kit 


====Google Adsense+YouTube Video Marketing=====
অনলাইন ও অনলাইন ট্রেনিং সহ এডসেন্স এস ই ও-র সুবিধা রয়েছে...

প্রস্তর যুগে মানুষ কাকে প্রথম পোষ মানায় ?

নিজের কম্পিউটার+ইন্টারনেট থাকলে ঘরে বসে কাজ করে প্রতিদিন রোজগার করার সুযোগ রয়েছে.

নিজের কম্পিউটার+ইন্টারনেট থাকলে ঘরে বসে কাজ করে প্রতিদিন রোজগার করার সুযোগ রয়েছে.. যেকোনও Female & Male -এই ধরনের পার্ট টাইম কাজ করে রোজগার করতে ইচ্ছুক হলে.. "Online Earning Money Source" DVD KIT কিনতে হবে.. Rs.1000/- আপনি ইন্টারনেট থেকে নিশ্চিত রোজগার করবেন. 100% Earning Guarantee.


Email : AdsPlus.org@gmail.com
Mobile : 9647225226 / 8972702700
Skype : mcnadsplus

ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়ার মতো মানুষের অভাব নেই,


ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়ার মতো মানুষের অভাব নেই,

কিন্তু পড়ে যাওয়া মানুষের হাতটি ধরে টেনে তোলার মত মানুষ 
-—এই সমাজে বড়ই অভাব—

হোয়াটসঅ্যাপ-এ মেসেজ ডিলিট করলেই মহাবিপদ, যেতে হবে জেলে!



গোপনিয়তার দফারফা! এবার নাগরিকদের মেসেজ পড়তে পারবে সরকার। শুধু তাই নয়, নব্বই দিন পর্যন্ত ডিলিট করা যাবে না এ ধরনের অ্যাপের কোনও মেসেজ। এমনই নীতি চালুর প্রস্তাব দিয়েছে কেন্দ্র। প্রস্তাবিত এই নীতি নিয়ে ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে বিতর্ক।
আপনার বন্ধুকে কি প্রায়ই আন্তরিক মেসেজ পাঠান? সঙ্গীকে ক্ষণে ক্ষণে একান্ত বার্তা পাঠাতে পছন্দ করেন? কিংবা ভালবাসার প্রস্তাব পাঠান সহকর্মীকে? অথবা মোবাইল অ্যাপের মেসেজিংয়েই কি সেরে ফেলে খুব গোপনীয় বিজনেস ডিল? পরে এ সব বার্তাই মুছে দেন?
তাহলে এবার সাবধান! কড়া হচ্ছে সরকার। আপনার গোপন বার্তায় নজরদারি চালাতে নয়া নীতি চালুর প্রস্তাব দিয়েছে কেন্দ্রীয় বৈদ্যুতিন ও তথ্যপ্রযুক্তি দফতর। কী রয়েছে প্রস্তাবিত নয়া নীতিতে? 
ব্যক্তিগত বার্তায় সরকারি নজরদারি হোয়াটস অ্যাপ, হ্যাঙ আউট, স্ন্যাপ চ্যাট, ই মেল, আই মেসেজ পড়তে পারবে সরকার। বাধ্যতামূলকভাবে ৯০ দিন ডিলিট করা যাবে না মেসেজ চাইলে মেসেজ পড়তে দিতে হবে নিরাপত্তা এজেন্সিকে নির্দিষ্ট সময়ের আগে মেসেজ ডিলিট করে দিলে আইনি ব্যবস্থা, হতে পারে জেলও।
কারা আইনের আওতায়? সরকারি দফতর, রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংস্থা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান এবং সাধারণ নাগরিক
ইতিমধ্যেই নয়া জাতীয় সাঙ্কেতিক লিখন নীতি (ন্যাশনাল এনক্রিপশন পলিসি) খসড়া পেশ করেছে কেন্দ্রীয় বৈদ্যুতিন ও তথ্যপ্রযুক্তি দফতর
তথ্য প্রযুক্তি আইন ২০০০-এ ৮৪ (এ) ধারার আওতায় নতুন জাতীয় সাঙ্কেতিক লিখন নীতি (ন্যাশনাল এনক্রিপশন পলিসি) আনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে
নয়া নীতি নিয়ে সব নাগরিকের মতামত চাওয়া হয়েছে ১৬ অক্টোবর ২০১৫-র মধ্যে মতামত জানাতে হবে
তবে কেন্দ্রীয় এই নীতি নিয়ে ইতিমধ্যেই উঠতে শুরু করেছে বিতর্কের ঝড়।

পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মধ্যে কে কে অনলাইন পিটিসি সাইটে কাজ করে, রোজগার করতে ইচ্ছুক...


পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মধ্যে কে কে অনলাইন পিটিসি সাইটে কাজ করে, 

রোজগার করতে ইচ্ছুক... 

নিজস্ব কম্পিউটার+ইন্টারনেট থাকতে হবে..

বিশদ জানতে ফোন করুন.. 9647225226, 8972702700

ফ্রি অনলাইন রোজগার বিষয়ক প্রশিক্ষণ-এ অংশগ্রহণ করতে, যোগাযোগ করুন..

চুরি করার নতুন পদ্ধতি

Online Trusted PTC Earning Guide-2016


Online Trusted PTC Earning Guide-2016


https://www.facebook.com/OnlineTrustedPTC2015/

Contact For : Bengali Astrology & Numeric Kosthi Bichar Software


*******Online Adsense & PTC Earning Guide**********

Contact For : Bengali Astrology & Numeric Kosthi Bichar Software
Email : adsplus.org@gmail.com
Mobile : 9647225226
Skype : mcnadsplus
Contact For : Online PTC Job Guide & Online YouTube Adsense Earning Guide

Google Adsense Trending

Google Adsense+YouTube Online Training with DVD KIT


❚█═ Contact For Online Earning From Home ═█❚
═█❚ Google Adsense Hosted Account Fully Approved..
═█❚ Google Adsense+YouTube Online Training with DVD KIT
═█❚ YouTube Partner Fully SEO
═█❚ Blog Design and SEO
═█❚ Online PTC Earning Support with Guide
═█❚ All Types Computer Related Software
═█❚ Desktop Publishing with News Paper Layout Design
═█❚ Unique Video Sell For YouTube
═█❚ OLD Hard Disc Repair
═█❚ Computer Software, Hardware, Networking & Multimedia

Email : egramcn@gmail.com

=> Contact For New Blogger Adsense Ads Show Problem Solution

=> Contact For New Blogger Adsense Ads Show Problem Solution 
from Hosted Adsense Account

Contact For New Blogger Adsense Ads Show from Hosted Adsense Account
Google Adsense Hosted Account Fully Approved For YouTube
Google Adsense Hosted Account Fully Approved For Blogspot / Blogger
Google Adsense Ads Show Problem Solution From Blog

=> ONLINE Training : 
How to Earn Money From Youtube Video Upload (Adsense)
Youtube Video Share to Earn Money (Adsense)
Youtube Video Marketing to Earn Money (Adsense)
Youtube Partner+Google Adsense Earning DVD KIT (Order Now)
Youtube+Google Adsense SEO Training

Email : egramcn@gmail.com

Google Adsense+YouTube Video Uploading JOB Earn Money From Home

Google Adsense+YouTube Video Uploading JOB Earn Money From Home 
(Part Time JOB) 
Unique Video Upload to Earn

===(Online FREE PTC and Paid to Click Earning Guide)===

Mobile : 9647225226 / 8972702700 / (EGRA, Medinipur,WB) 
WhatsApp : +919647225226
Email : egramcn@gmail.com

গাড়িতে বসে থাকাই চাকরি, মাসে বেতন চার লাখ..!


যে চাকরিতে বেতন মেলে প্রচুর, অথচ কাজের চাপ তেমন নেই। দেশের বাইরে এমন লোভনীয় বেতনে চাকরি দিচ্ছে গুগল। মাস প্রতি বেতন প্রায় তিন লাখ ৭৮ হাজার টাকা, কিন্তু কাজ বলতে কেবল চুপচাপ বসে থাকা! আবার বসে থাকার জায়গাটা অফিস নয়। বসে থাকতে হবে গাড়ির ভিতরে। গুগল কার-এর ভিতরে। খামোখা গাড়ির ভিতরে বসে থাকার জন্য এত টাকা কেন দিচ্ছে গুগল? আসলে গুগল-এর স্বয়ংক্রিয় চালকহীন গাড়ি রাস্তায় বেরোবার আগে বেশ কিছু প্রশ্ন তুলে ফেলেছে। গাড়ি না হয় চালক ছাড়াই চলবে! কিন্তু, যে সব গাড়ি চালকরাই চালাবেন, তারা তাল মিলিয়ে চলবেন তো এই স্বয়ংক্রিয় গাড়ির সঙ্গে? তাই পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য এমন চাকরির প্রস্তাব এনেছে গুগল। যে চাকরিতে বসে থাকতে হবে স্বয়ংক্রিয় গুগল গাড়ির ভিতরে। বসে বসে নজর রাখতে হবে গাড়ির গতিবিধির উপরে। বিপদে পড়লে, তবেই একমাত্র হাতে নেওয়া যাবে স্টিয়ারিং। যার জন্য ঘণ্টায় মিলবে ২০ ডলার। সপ্তাহে ৫ দিন আসতে হবে কাজে। কাজ করতে হবে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা মতো! তবে একা নয়, প্রয়োজন মতো ২ বা ১০ জনের দলে ঠাঁই হবে। ভাল করে সব কিছু খুঁটিয়ে দেখে দিনের শেষে তৈরি করতে হবে একটা রিপোর্ট। এছাড়া, মাসে অন্তত একবার কর্মসূত্রে যেতেই হবে শহরের বাইরে। কাজের মেয়াদ চুক্তি অনুযায়ী এক কী দুই বছর! আক্ষেপ বলতে কেবল একটাই- চাকরির জন্য আরিজোনার ফিনিক্সের বাসিন্দা ছাড়া আর কাউকে যোগ্য বলে মনেই করছে না গুগল!

ধর্ষনকারীদের হাত থেকে কিশোরীকে বাঁচালো ভূত


রাত প্রায় দশটা৷ ফাঁকা দিল্লির রাস্তা৷ ১৭ বছরের কিশোরীর পিছু নিয়েছে দুই মাঝবয়সী লোক৷ মেয়েটা বুঝতে পারছে লোকগুলোর উদ্দেশ্য মোটেও ভাল না৷ আচমকা লোক দু’টো খপ করে ধরে ফেলল মেয়েটার হাত! এমন সময় যে কেউ হলেই চিৎকার করে উঠত ভয়ে৷ 
কিন্তু, দিল্লির খ্যাতি খান্ডেলওয়ালের বন্ধুটি তা করেনি৷ বরং মাথা খাটিয়ে বের করে এক অভিনব উপস্থিত বুদ্ধি৷ এমন ব্যবহার করতে লাগে যেন ভূতে ধরেছে তাকে৷ দুষ্কৃতিদের বিশ্বাস অর্জনের জন্য অসম্ভব জোরে খামছে ধরে এক দুষ্কৃতির হাত, যাতে রক্ত বেরিয়ে আসে৷

তারপর সেই রক্ত নিজের মুখে মেখে অস্বাভাবিকভাবে দু’জনের দিকে তাকিয়ে ভয়ঙ্করভাবে হেসে ওঠে৷ মানুষ ভেবে জোর খাটানো দুষ্কৃতিদের তখন আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হওয়ার জোগাড়৷ পড়িমরি করে ছুটে পালায় ঘটনাস্থল থেকে৷ বন্ধুর হয়ে পুরো ঘটনাটি ফেসবুকে লিখে জানিয়েছে খ্যাতি৷
১৭ বছরের নিজের নাম জানাতে ইচ্ছুক নয় বলে নাম দেওয়া যায়নি তার৷ তবে, বন্ধুর উপস্থিত বুদ্ধিতে গর্বিত সে৷ তবে, এই ঘটনায় আবার দিল্লিতে নারী সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিল৷ বিপদের সময় ক’জনেরই বা ভূতের অভিনয় করার বুদ্ধি বা সাহস থাকে?

Thursday 19 May 2016

=> ভদ্র লোক: আপনার দোকানের নাম কি?


=> ভদ্র লোক: আপনার দোকানের নাম কি?
দোকানদার: দরকার কি

ভদ্র লোক: এমনি নামটা কি বলবেন
দোকানদার: বললাম তো দরকার কি

ভদ্র লোক: আপনি তো ফাযিল লোক একটা
দেকানদার: আরে ভাই চেতেন কেন আমার দোকানের নাম তো "দরকার কি"

=> ভয় পেলে বা ঠান্ডা লাগলে কেন শরীরের লোম দাড়িয়ে যায় জানেন?


আপনারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন যে, ভয় পেলে, ঠান্ডা লাগলে 
কিংবা আরও অন্যান্য কারণে অনেক সময়ই আমাদের গায়ের 
লোম দাড়িয়ে যায়। অর্থাত্‌ আমাদের ত্বকের 
রোমকূপগুলি শক্ত হয়ে ওঠে। একেই আমরা চলতি 
কথায় গায়ে কাঁটা দেয়া বলে থাকি। কিন্তু এটা 
কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে, এটা কেন বা কীভাবে হয়?
কাঁটা দেওয়ার ব্যাপারটা প্রত্যেক স্তন্যপায়ীর 
শরীরেই হয়ে থাকে। স্তন্যপায়ী প্রাণীর 
শরীরে লোম থাকে। ত্বক যখন ঠান্ডার সংস্পর্শে 
আসে, তখনই সেই ঠান্ডার হাত থেকে ত্বককে 
বাঁচাতে নিজে থেকেই একটা আবরণ তৈরি 
করে নেয়। সেই আবরণকেই আমরা 
কাঁটা বলে থাকি। আসলে এই কাঁটা দেওয়াও 
হরমোনের ব্যাপার। ঠান্ডা বা ভয়ের কারণে 
শরীরের হরমোনে উত্তেজনা দেখা দিলে 
তখনই ত্বক এই আবরণ তৈরি করে।

=> রাতে যে ১০টি খাবার খেলেই বিপদ..!


কেউ কি কখনো ভেবেছেন, রাতে আমরা যা খাচ্ছি তা স্বাস্থ্যসম্মত কিনা? রাতে কারো ভাত, কারো দুধ না খেলে ঘুম আসে না। অনেকের আবার রাতে ঘুমের আগে দুধ খাওয়া চাই-ই-চাই।

অতিরিক্ত রাত জাগার কারণে অনেকেরই আবার রাতে ভাজাভুজি, চকোলেট খাওয়ার বদভ্যাস থাকে। এই সব বদভ্যাস থেকে ওজন যেমন বাড়ে তেমনই শারীরিক সমস্যাও বাড়তে থাকে।

তবে এমন ১০টি খাবার আছে, যা রাতে খেলে আপনার জন্য বিপদ আছে।

 মিষ্টিঃ
রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি খাওয়ার অভ্যাস অনেকেরই থাকে। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গিয়ে শরীরে শিথিলতা যেমন আসে, তেমনই ওজনও বাড়ে তরতর করে।

দুধঃ
রাতে শোওয়ার আগে অনেকেই গরম দুধ খান। তবে হোল মিল্ক না খেয়ে ফ্যাট ফ্রি দুধ খান। দুধের ল্যাকটোজ রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায়। সাদা

ভাতঃ
রাতে বাড়ি ফিরে জমিয়ে ভাত না খেলে অনেকেরই ঘুম আসে না। তবে পেশি সচল রাখতে রাতে ভাত না খাওয়াই ভাল।

পিজাঃ
রাতে আলস্য লাগলে পিজা অর্জার দেওয়া খুবই কমন ব্যাপার। জানেন কি খারাপ কার্বোহাইড্রেট ও স্যাচুরেটেড ফ্যাটে ভরপুর পিজা আপনার হজমের গণ্ডগোল ঘটাতে বাধ্য? স্পাইসি

ফুডঃ
রাতে বেশি তেল মশলাযুক্ত খাবার খাওয়া উচিৎ নয় আমরা সকলেই জানি। মানি কি?

আলু ভাজাঃ
রাতে ঘুম না এলেই মুচমুচে আলু ভাজা। পড়েই অনেকের জিভে জল আসছে। এর স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও সোডিয়াম শরীরের প্রচুর ক্ষতি করে।

ব্রকোলিঃ
অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর খাবার। তবে রাতের জন্য নয়। এর প্রচুর পরিমাণ ফাইবার হজম হতে সময় নেবে। ফলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটবে।

অরেঞ্জ জুসঃ
অনেকেই রাতে ঘুমনোর তেষ্টা মেটাতে, আবার মিষ্টি স্বাদ পেতে গলায় ঢালেন অরেঞ্জ জুস। এর অ্যাসিডিক প্রকৃতি হজমের সমস্যা বাড়ায়।

চকোলেটঃ
বিশেষ করে ডার্ক চকোলেটের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ ক্যাফেন। যা স্নায়ুর উদ্দীপনা বাড়িয়ে তোলে। ঘুমের সময় প্রয়োজন ঠিক উল্টটা।

আইস ক্রিমঃ
আইস ক্রিমে থাকা সুগার রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে মেটবলিজমে ব্যাঘাত ঘটায়।

=> মাখনের ৭টি অসাধারণ স্বাস্থ্য উপকারিতা…


বছরের পর বছর যাবত মাখনকে ফ্যাটি ফুড হিসেবে হৃদরোগ ও স্থূলতার জন্য দায়ী করা হয়েছে। কিন্তু সম্প্রতি এটি স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। হ্যাঁ, এটি শুধু মুখরোচকই নয় স্বাস্থ্যকর ও বটে। মাখনের বিভিন্ন রকমের স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে। মাখন সরাসরি পাউরুটির সাথে বা স্যান্ডউইচের সাথে খাওয়া যায়। আবার স্বাদ বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন রকম রান্নায় ও ব্যবহার করা যায়। মাখনের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই চলুন ...

১. খনিজ উপাদানে সমৃদ্ধঃ
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, স্থূলতার সমস্যাটির সাথে ডেইরি প্রোডাক্ট গ্রহণের কোন সম্পর্ক নেই। মাখনে অ্যাক্টিভেটর এক্স নামক যৌগ থাকে যা দেহকে অত্যাবশ্যকীয় খনিজ উপাদান শোষণে সাহায্য করে। যখন আমাদের শরীর খনিজ উপাদান গ্রহণ করে তখন তা ক্ষুধা কমতে সাহায্য করে। মাখনে আয়োডিন, সেলেনিয়াম, লেসিথিন এবং লরিক এসিডের মত কার্যকরী খনিজ উপাদান থাকে।

২. মাখনে প্রয়োজনীয় ভিটামিন থাকেঃ
মাখন ভিটামিন সমৃদ্ধ। এতে ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি ও ভিটামিন ই থাকে যা ক্যালসিয়াম শোষণে সহায়তা করে। আশ্চর্যজনকভাবে মাখনে অনন্য ভিটামিন কে২ থাকে যা চর্বিকে দ্রবণীয় করতে পারে। কে২ ভিটামিন প্রোস্টেট ক্যান্সার, হাড় ভাঙ্গা এবং করোনারি হার্ট ডিজিজের ঝুঁকি কমায়। মাখন খেলে নারীর উর্বরতা বৃদ্ধি পায়।

৩. লিনোলেইক এসিড থাকেঃ
মাখনে লিনোলেইক এসিড নামক যৌগ থাকে। এটি শরীরের বিপাকের উপর প্রভাব বিস্তার করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এছাড়াও মাখনে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ফ্রি যার্ডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।

৪. স্বাস্থ্যকর স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকেঃ
বেশিরভাগ মানুষ মনে করে যে সব ধরণের স্যাচুরেটেড ফ্যাট খারাপ। কিন্তু অনেক গবেষণায় পাওয়া গেছে যে, এদের মধ্যে কিছু আছে শুধুমাত্র অত্যাবশ্যকীয়ই না বরং অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। এই স্বাস্থ্যকর সম্পৃক্ত চর্বিগুলো ভালো কোলেস্টেরল HDL এর  বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এই HDL কোলেস্টেরল ব্রেইন ও নার্ভাস সিস্টেমের ডেভেলপমেন্টে সহায়তা করে, বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে।

৫. ওমেগা ৩ ও ওমেগা ৬ ফ্যাটি এসিডের ভারসাম্য রক্ষা করেঃ
মাখনে এরাকিডোনিক্স এসিড থাকে যা ব্রেইন ফাংশন, স্কিন হেলথ ও প্রোস্টাগ্লান্ডিনের ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে।

৬. উলজেন ফ্যাক্টর থাকেঃ
হরমোনের মতোই একটি কার্যকরী পদার্থ উলজেন ফ্যাক্টর। এটি জয়েন্টের শক্ত হয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করে, সেই সাথে আরথ্রাইটিস ও প্রতিরোধ করে। এছাড়াও এই উপাদানটি ক্যালসিয়ামকে জয়েন্টের চেয়ে হাড়ে জমা হতে সাহায্য করে। এটি শুধুমাত্র এ্যানিমেল ফ্যাট যেমন- ক্রিম বা দুধে পাওয়া যায়। তবে উলজেন ফ্যাক্টর কাঁচা মাখন এবং ননীতে পাওয়া যায়।

৭. বিটা ক্যারোটিনঃ
মাখনে উচ্চমাত্রার বিটা ক্যারোটিন থাকে যা চোখের জন্য ভালো। এটি চোখের সুরক্ষায় অবদান রাখে। এছাড়াও কোষের বৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করে, ছানির গতিরোধ করে, মেকুলার ডিজেনারেশন হওয়ার সুযোগ কমায় এবং চোখের অন্যান্য সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে।

সতর্কতাঃ
মাখনের এত পুষ্টি উপকারিতা সত্ত্বেও ভুলে গেলে চলবেনা যে এটি মূলত চর্বি জাতীয় খাদ্য।  অধিক পরিমাণে গ্রহণ করলে স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। তাই সীমিত পরিমাণে গ্রহণ করুন।

=> আবার আসছে ‘নকিয়া’


নকিয়ানকিয়া ফিরে আসছে। নকিয়ার স্মার্টফোন, ট্যাব, ফিচার ফোন পাওয়া যাবে। নকিয়ার ব্র্যান্ড নাম ব্যবহার করে ফোন-ট্যাব তৈরি করবে ফিনল্যান্ডের প্রতিষ্ঠান এইচএমডি।
নকিয়া ব্র্যান্ডের মোবাইল ফোন তৈরির জন্য ফিনল্যান্ডের এইচএমডি গ্লোবাল নামের একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ১০ বছরের চুক্তি করেছে নকিয়া। ওই প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে ব্র্যান্ড লাইসেন্স ও মেধাস্বত্ব ফি হিসেবে অর্থ নেবে নকিয়া। 
আজ বুধবার নকিয়া ব্র্যান্ডের ফোন ও ট্যাবলেট তৈরির জন্য ১০ বছরের চুক্তি সই করেছে দুটি প্রতষ্ঠান।
একসময় বিশ্বের বৃহত্তম মোবাইল ফোন নির্মাতা নকিয়া স্মার্টফোনের উত্থানের যুগে ভুল পদক্ষেপের কারণে অ্যাপল ও স্যামসাংয়ের কাছে মার খেয়েছে। ২০১৪ সালে মাইক্রোসফটের কাছে মোবাইল ফোন বিভাগটি বিক্রি করে দেয় নকিয়া। তবে মোবাইল ফোনের পেটেন্ট নিজের কাছে রেখে দেয় প্রতিষ্ঠানটি। এখন সরাসরি ফোন তৈরিতে না নামলেও ব্র্যান্ড লাইসেন্সিংয়ের মাধ্যমে আবার নকিয়া নামটি ব্যবহারের অনুমতি দিচ্ছে তারা। তবে মাইক্রোসফটের সঙ্গে চুক্তির কারণে আগামী বছরের আগে নকিয়া ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন বাজারে আসবে না। 

এদিকে নকিয়াকে কিনে নেওয়া মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ বলছে, তাদের ফিচার ফোনের ব্যবসাটি তারা ফক্সকনের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এফআইএইচ ও এইচএমডির কাছে বেচে দেবে। চুক্তি অনুযায়ী, এইচএমডি ফিচার ফোনেও নকিয়ার ব্র্যান্ড নামটি ব্যবহার করতে পারবে।

=> রক্তদানের আগে জেনে নিন


রক্তদানের শর্তগুলো পূরণ হয়ে থাকলে যেকোনো সুস্থ ব্যক্তি তিন-চার মাস পর এক ব্যাগ (৪৫০ মিলিলিটার) রক্ত দিতে পারবেন। এক ব্যাগ রক্ত শরীরের মোট রক্তের মাত্র ২ থেকে ৩ শতাংশ। এই পরিমাণ রক্ত কাউকে দিলে কোনো ক্ষতির আশঙ্কা নেই। রক্তদানের ফলে সুস্থ মানুষ কখনো অসুস্থ হয়ে পড়েন না। প্রত্যেক সুস্থ মানুষের শরীরের লোহিত রক্তকণিকাগুলো স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ৮০ থেকে ১২০ দিন পরপর ধ্বংস হয় এবং প্রতিনিয়ত নতুন নতুন রক্তকণিকা তৈরি হতে থাকে।
রক্তের প্রয়োজন হলে আত্মীয়, বন্ধু বা পরিচিত ব্যক্তিদের থেকে নেওয়াই ভালো। পেশাদার রক্তদাতার রক্ত নিরাপদ না-ও হতে পারে। রক্ত দেওয়ার আগে খেয়াল রাখতে হবে—দাতার বয়স যেন ১৮ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে হয়। শরীরের ওজন হতে হবে স্বাভাবিক (অন্তত ৫০ কেজি)। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ হতে হবে। রক্তচাপ এবং রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা স্বাভাবিক থাকতে হবে।
যাঁরা রক্ত দিতে পারবেন না: বড় কোনো রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি, স্নায়ুতন্ত্রের রোগ এবং রক্তচাপ অস্বাভাবিক থাকলে রক্ত দিতে পারবেন না। যাঁরা ইনসুলিন নেন, তাঁদেরও রক্ত দেওয়া উচিত নয়। আগে ব্যবহৃত সুচের মাধ্যমে কোনো ওষুধ বা নেশাদ্রব্য গ্রহণকারী ব্যক্তিও রক্ত দিতে পারবেন না।
রক্তদাতার জন্য পরামর্শ
* একদম খালি পেটে কিংবা একেবারে ভরা পেটে রক্ত দেওয়া উচিত নয়। হালকা খাবার গ্রহণের আধা ঘণ্টা থেকে এক ঘণ্টার মধ্যে রক্ত দিতে হবে।
* স্বাভাবিকের চেয়ে দু-তিন গ্লাস বেশি পানি পান করুন, রক্তদানের আগেই।
* রক্ত দেওয়ার পর অন্তত ৩০ মিনিট বিশ্রাম নিন। সেদিন গাড়ি বা সাইকেল চালানোসহ যেকোনো ভারী কাজ থেকে বিরত থাকুন।
* ধূমপায়ী ব্যক্তির রক্ত নিলে রোগীর কোনো সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা নেই। তবে ধূমপায়ী রক্তদাতা যেদিন রক্ত দেবেন, সেদিন তাঁর নিজের নিরাপত্তার জন্য ধূমপান থেকে বিরত থাকা উচিত।
* রক্তসঞ্চালনের আগে রোগী ও রক্তদাতার রক্তের গ্রুপ মেলানোর পাশাপাশি ক্রস ম্যাচিং ও স্ক্রিনিং পরীক্ষা জরুরি। এ পরীক্ষায় জানা যায়, দাতার রক্তে কোনো রক্তবাহিত রোগ আছে কি না।
* তাপে রক্তকণিকা নষ্ট হয়ে যায়। তাই হিমায়িত রক্ত কখনো গরম করা উচিত নয়। ব্লাড ব্যাংক থেকে রক্ত আনার ৩০ মিনিটের মধ্যে রক্তসঞ্চালন শুরু করতে হবে এবং ৪ ঘণ্টার মধ্যে শেষ করতে হবে।

=> উচ্চ রক্তচাপে করণীয়


উচ্চ রক্তচাপ প্রায় একটি স্থায়ী রোগ হিসেবে বিবেচিত। এর জন্য চিকিৎসা ও প্রতিরোধ দুটোই জরুরি। তা না হলে বিভিন্ন জটিলতা, এমনকি হঠাৎ করে মৃত্যুরও ঝুঁকি থাকে।
উচ্চ রক্তচাপ কি আসলেই কোনো জটিল ব্যাধি?
এই রোগ ভয়ংকর পরিণতি ডেকে আনতে পারে। অনেক সময় উচ্চ রক্তচাপের কোনো প্রাথমিক লক্ষণ দেখা যায় না। এটাই উচ্চ রক্তচাপের সবচেয়ে ভীতিকর দিক। যদিও অনেক সময় রোগীর বেলায় কোনো লক্ষণ থাকে না, তবুও নীরবে উচ্চ রক্তচাপ শরীরের বিভিন্ন অংশকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এ জন্যই এ রোগকে ‘নীরব ঘাতক’ বলা যেতে পারে। অনিয়ন্ত্রিত ও চিকিৎসাবিহীন উচ্চ রক্তচাপ থেকে মারাত্মক শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে।
কী কী জটিলতা হতে পারে?
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ চারটি অঙ্গে মারাত্মক ধরনের জটিলতা হতে পারে। যেমন—হৃৎপিণ্ড, কিডনি, মস্তিষ্ক ও চোখ। অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ থেকে হৃদ্যন্ত্রের মাংসপেশি দুর্বল হয়ে যেতে পারে। দুর্বল হৃদ্যন্ত্র রক্ত পাম্প করতে পারে না এবং এই অবস্থাকে বলা হয় হার্ট ফেইলিওর। রক্তনালির গাত্র সংকুচিত হয়ে হার্ট অ্যাটাক বা ইনফ্রাকশন হতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের কারণে কিডনি নষ্ট হয়ে যেতে পারে, মস্তিষ্কে স্ট্রোক হতে পারে, যা থেকে রোগীর মৃত্যুও হতে পারে। এ ছাড়া চোখের রেটিনাতে রক্তক্ষরণ হয়ে অন্ধত্ব বরণ করতে হতে পারে।

কী কী কারণে উচ্চ রক্তচাপ হয়?
৯০ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের কোনো নির্দিষ্ট কারণ জানা যায় না, একে প্রাইমারি বা অ্যাসেনশিয়াল রক্তচাপ বলে। সাধারণত বয়স্ক মানুষের উচ্চ রক্তচাপ বেশি হয়ে থাকে। কিছু কিছু বিষয় উচ্চ রক্তচাপের আশঙ্কা বাড়ায়, যা নিম্নরূপ:
l উচ্চ রক্তচাপের বংশগত ধারাবাহিকতা আছে, যদি বাবা-মায়ের উচ্চ রক্তচাপ থাকে, তবে সন্তানেরও এই রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এমনকি নিকটাত্মীয়ের উচ্চ রক্তচাপ থাকলেও অন্যদের এর ঝুঁকি থাকে।
l ধূমপান: ধূমপায়ী ব্যক্তির শরীরে তামাকের নানা রকম বিষাক্ত পদার্থের প্রতিক্রিয়ায় উচ্চ রক্তচাপসহ ধমনি, শিরার নানা রকম রোগ ও হৃদ্রোগ দেখা দিতে পারে।
l অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ: খাবার লবণে সোডিয়াম থাকে, যা রক্তের জলীয় অংশ বাড়িয়ে দেয়। ফলে রক্তের আয়তন ও চাপ বেড়ে যায়।
l অধিক ওজন ও অলস জীবনযাত্রা: যথেষ্ট পরিমাণে ব্যায়াম ও শারীরিক পরিশ্রম না করলে শরীরের ওজন বেড়ে যেতে পারে। এতে হৃদ্যন্ত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে হয়। অধিক ওজনসম্পন্ন লোকদের উচ্চ রক্তচাপ হয়ে থাকে।
l অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার, যেমন—মাংস, মাখন ও ডুবো তেলে ভাজা খাবার খেলে ওজন বাড়ে। ডিমের হলুদ অংশ এবং কলিজা, গুর্দা, মগজ এসব খেলে রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে যায়। রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল হলে রক্তনালির দেয়াল মোটা ও শক্ত হয়ে যায়। ফলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে।
l ডায়াবেটিস: বয়সের সঙ্গে সঙ্গে ডায়াবেটিসের রোগীদের উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয়। এ ছাড়া তাঁদের অন্ধত্ব ও কিডনির নানা রকম রোগ হতে পারে।
l অতিরিক্ত উৎকণ্ঠা: অতিরিক্ত রাগ, উত্তেজনা, ভীতি এবং মানসিক চাপের কারণেও রক্তচাপ সাময়িকভাবে বেড়ে যেতে পারে। যদি এই মানসিক চাপ অব্যাহত থাকে এবং রোগী ক্রমবর্ধমান মানসিক চাপের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে না পারেন, তবে এই উচ্চ রক্তচাপ স্থায়ী রূপ নিতে পারে।

কিছু কিছু রোগের কারণে উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে। নির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া গেলে একে বলা হয় সেকেন্ডারি হাইপারটেনশন। এ কারণগুলোর মধ্যে কয়েকটি হলো:
l কিডনির রোগ।
l অ্যাড্রেনাল গ্রন্থি ও পিটুইটারি গ্রন্থির টিউমার।
l ধমনির বংশগত রোগ।
l গর্ভধারণ অবস্থায় একলাম্পসিয়া ও প্রি এ্যাকলাম্পসিয়া হলে।
l অনেক দিন ধরে জন্মনিয়ন্ত্রণের বড়ির ব্যবহার, স্টেরয়েড জাতীয় হরমোন গ্রহণ এবং ব্যথা নিরামক কিছু কিছু ওষুধ খেলে।

উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমাতে কী করা উচিত?
l জীবনযাত্রার পরিবর্তন এনে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমানো সম্ভব। বংশগতভাবে উচ্চ রক্তচাপ থাকলে তা কমানো সম্ভব নয়। তবে এ রকম ক্ষেত্রে যেসব উপাদান নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেগুলোর ব্যাপারে বেশি মনোযোগী হওয়া উচিত।
l অতিরিক্ত ওজন কমাতে হবে: খাওয়াদাওয়া নিয়ন্ত্রণ ও নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। একবার লক্ষ্য অনুযায়ী ওজনে পৌঁছালে সীমিত আহার করা উচিত এবং ব্যায়াম অব্যাহত রাখতে হবে। ওষুধ খেয়ে ওজন কমানো বিপজ্জনক। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওজন কমানোর ওষুধ না খাওয়াই ভালো।
l খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে সতর্কতা: কম চর্বি ও কম কোলেস্টেরলযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। যেমন—খাসি বা গরুর মাংস, কলিজা, মগজ, গিলা, ডিম কম খেতে হবে। কম তেলে রান্না করা খাবার এবং ননী তোলা দুধ, অসম্পৃক্ত চর্বি যেমন—সয়াবিন, ক্যানোলা, ভুট্টার তেল অথবা সূর্যমুখীর তেল খাওয়া যাবে। বেশি আঁশযুক্ত খাবার গ্রহণ করা ভালো। আটার রুটি এবং সুজি-জাতীয় খাবার পরিমাণমতো খাওয়া ভালো।
l লবণ নিয়ন্ত্রণ: তরকারিতে অতিরিক্ত লবণ পরিহার করতে হবে।
l মদ্যপান: মদ্যপান পরিহার করতে হবে।
l নিয়মিত ব্যায়াম: সকাল-সন্ধ্যা হাঁটাচলা, সম্ভব হলে দৌড়ানো, হালকা ব্যায়াম, লিফটে না চড়ে সিঁড়ি ব্যবহার ইত্যাদি।
l ধূমপান বর্জন: ধূমপান অবশ্যই বর্জনীয়। ধূমপায়ীর সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকুন। তামাক পাতা, জর্দা, গুল লাগানো ইত্যাদি পরিহার করতে হবে।
l ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: যাঁদের ডায়াবেটিস আছে, তা অবশ্যই নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

মানসিক ও শারীরিক চাপ সামলাতে হবে। নিয়মিত বিশ্রাম, সময়মতো ঘুমানো, শরীরকে অতিরিক্ত ক্লান্তি থেকে বিশ্রাম দিতে হবে। নিজের শখের কাজ করা ইত্যাদির মাধ্যমে মানসিক শান্তি বেশি হবে।
l রক্তচাপ নিয়মিত পরীক্ষা: নিয়মিত চিকিৎসকের কাছে গিয়ে রক্তচাপ পরীক্ষা করানো উচিত। যত আগে উচ্চ রক্তচাপ ধরা পড়ে, তত আগে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং জটিল রোগ বা প্রতিক্রিয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

উচ্চ রক্তচাপ হলে কি চিকিৎসা করাতেই হবে?
উচ্চ রক্তচাপ সারে না, একে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এর জন্য নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে। অনেক রোগী কিছুদিন ওষুধ খাওয়ার পর রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এলে ওষুধ বন্ধ করে দেন। মনে করেন রক্তচাপ ভালো হয়ে গেছে, কাজেই ওষুধ খাওয়ার দরকার কী? এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। কোনোক্রমেই চিকিৎসকের নির্দেশ ছাড়া ওষুধ সেবন বন্ধ করা যাবে না। অনেকেই আবার উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত জানার পরেও ওষুধ খেতে অনীহা প্রকাশ করেন বা খেতে চান না। কারও কারও ধারণা, একবার ওষুধ খেলে তা আর বন্ধ করা যাবে না। আবার কেউ কেউ এমনও ভাবেন যে উচ্চ রক্তচাপ তাঁর দৈনন্দিন জীবনপ্রবাহে কোনো সমস্যা করছে না বা রোগের কোনো লক্ষণ নেই, তাই উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খেতে চান না বা প্রয়োজন মনে করেন না। মনে করেন ভালোই তো আছি, ওষুধের কী দরকার? এ ধারণাটাও সম্পূর্ণ ভুল। এ ধরনের রোগীরাই হঠাৎ করে হৃদ্রোগ বা স্ট্রোকে আক্রান্ত হন, এমনকি মৃত্যুও হয়ে থাকে। তাঁদের অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে, নিয়মিত ওষুধ সেবন ও চেক করাতে হবে।

=> চোখের নিচে কালো?


বাঁকা চাঁদের মতো একটু অংশ। কালো ছোপ পড়ে গেলে চাঁদের গায়ের দাগগুলোর মতোই অসুন্দর লাগে। পুরো চেহারার মধ্যে এই অংশটি খুবই পাতলা। ধাঁধার মতো লাগছে কি? বলছিলাম চোখের নিচের অংশটুকুর কথা। চোখের নিচে কালো ছোপ পড়ে গেলে চেহারায় একটা ক্লান্তির ভাবও চলে আসে। মুখের দিকে তাকালে সবার আগে কিন্তু চোখজোড়াই নজরে আসে, সঙ্গে এই কালচে ভাবটাও। কী করলে চোখের নিচের কালো ছোপটুকু কমানো যাবে।

চোখের নিচে কালি পড়ার কারণ অনেক। রূপবিশেষজ্ঞেরা জানালেন, কম ঘুমানো কিংবা রাতে না ঘুমানো চোখের নিচে কালি পড়ার প্রধান একটি কারণ। তবে অনেকের বেলায় এটা বংশগত কারণেও হয়ে থাকে। চোখের এক কোনা থেকে আরেক কোনা পর্যন্ত জায়গাটি কিন্তু খুব স্পর্শকাতর। এমনটাই মনে করেন আফরোজা পারভীন। তিনি বলেন, ‘চোখের নিচের অংশে কালো ছোপ না থাকলে চেহারায় একটা সতেজ ভাব থাকে। এটা পাতলা হওয়ায় কালো ছোপটাও তাড়াতাড়ি পড়ে যায়। শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিলে কিংবা শরীর খারাপ হলেও কালো হয়ে যায়। দেবে ভেতরে ঢুকে যায়।’

শসা বা আলু ব্যবহার করে চোখের নিচে কালো ছোপ কমানো যায়প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। শসা ও আলুর রসে তো উপকার পাওয়াই যায়—এ ছাড়া মাটির পাত্রে গম ভিজিয়ে রেখে দিন ৫ থেকে ১০ দিন। পাত্রটি রাখতে হবে কোনো স্যাঁতসেঁতে জায়গায়। গম থেকে চারা বের হওয়ার পর ওটা ভেঙে, ব্লেন্ড করে শসা বা আলুর রসের সঙ্গে মিলিয়ে চোখের নিচের অংশে লাগান। উপকার পাওয়া যাবে।
রূপবিশেষজ্ঞ ফারজানা মুন্নীর মতে, রোদে রোদচশমা না পরে যাওয়া কিংবা শারীরিক কোনো সমস্যা থেকেও এটা হতে পারে। তাঁর পরামর্শ—
* চোখের নিচে কালি পড়া শুরু হচ্ছে এমন সময় থেকেই যত্ন নিতে হবে। ছোপ পাকাপোক্ত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা না করাই ভালো।
ঠিকমতো ঘুম হলে চোখের নিচে কালো ছোপ পড়বে না* দিনের শেষে চোখের মেকআপ অবশ্যই তুলে ফেলুন।
* কমবেশি কাজল লাগান অনেকেই। কাজল প্রতিদিনই পরিষ্কার করে ফেলতে হবে। এটা থেকে কালো ছোপ পড়ে যায়।
* শারীরিক চাপ থেকে অথবা বেশি চিন্তাতেও কিন্তু চোখের নিচটা কালো হয়ে যায়।
* পানি বেশি আছে এমন আইজেল ব্যবহার করা উচিত। এটি ভালো ব্র্যান্ডের হতে হবে।
* টি-ব্যাগ ভিজিয়ে চোখের ওপর রাখতে পারেন। কাজ করবে।
* ত্বক ময়েশ্চারাইজ করা প্রয়োজন প্রতিদিন।

আয়ুর্বেদ রূপবিশেষজ্ঞ সহজ ঘরোয়া পদ্ধতির কথা । 
গোলাপ ফুলের পাপড়ি দুধ ও মধুর সঙ্গে মিলিয়ে ব্যবহার করুন। এ ছাড়া টমেটোর সঙ্গেও দুধ আর মধু মাখিয়ে দিতে পারেন। খেয়াল রাখবেন যেন চোখের ভেতরে চলে না যায়।
রূপচর্চার বাইরেও মেকআপ দিয়ে কিছুটা ঢাকতে পারবেন। ত্বকের যে রং তার থেকে এক টোন গাঢ় কনসিলার ব্যবহার করতে পারেন চোখের নিচের অংশটায়। আট ঘণ্টা ঘুমান। ভাজাপোড়া বেশি না খাওয়াই ভালো। বিশেষজ্ঞরা জানান, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করলে ত্বকের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে অনেক দেরিতে। এ ছাড়া নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার ও এর যত্ন তো নিতেই হবে।

Health Tips : দৃষ্টিশক্তি কমিয়ে দেয় যে অভ্যাসগুলো…


মানব দেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ চোখ।দেহের যত্নের পাশাপাশি চোখের যত্নেরও একান্ত প্রয়োজন থাকলেও সে কথা আমরা অনেকেই সব সময় মনে রাখি না।

চোখ ছাড়া সারা দুনিয়াই অন্ধকার। কিন্তু কিছু অভ্যাসের কারণে অনেকে নিজের অজান্তেই ক্রমান্বয়ে দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলছেন।

আসুন জেনে নিই সেই অভ্যাসগুলোকে যা দিনে দিনে আপনাকে অন্ধত্বের দিকে ঠেলে দিচ্ছে-

ধূমপানঃ
সিগারেটে প্রায় ৭,০০০ কেমিক্যাল খুঁজে পাওয়া যায় যার মধ্যে কার্বন মনোক্সাইড অন্যতম। এই কেমিক্যালগুলো রক্তনালীর মারাত্মক ক্ষতি করে যার মাধ্যমে পুরো দেহে রক্ত সঞ্চালন হয়। এতে করে রক্তের মাধ্যমে পুষ্টি ও অক্সিজেনও পৌঁছায় না অঙ্গপ্রত্যঙ্গে। প্রয়োজনীয় রক্ত, অক্সিজেন এবং পুষ্টির অভাবে যেসকল অঙ্গ কর্মক্ষমতা হারায় তার মধ্যে আমাদের চোখ অন্যতম।

অনেকটা সময় পিসি ও মোবাইল ফোনের ব্যবহারঃ
পিসি ও মোবাইল ফোন যখন আমরা ব্যবহার করি তখন তা খুব কাছ থেকেই ব্যবহার করা হয়। দূর হতে এইসকল প্রযুক্তিগত জিনিস ব্যবহারের পথ এখনও আবিষ্কার হয় নি। আর এইসকল পোর্টেবল গ্যাজেটের ক্ষতিকর রশ্মি প্রতিনিয়ত আমাদের চোখ এবং চোখের পেশীর ক্ষতি করে চলেছে।

সানগ্লাস না পরাঃ
সানগ্লাস শুধুমাত্র ফ্যাশনের জন্য ব্যবহার করা হয়, বিষয়টি তা নয়। অতিরিক্ত রোদে সানগ্লাস না পড়ে বাইরে বের হলে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি সরাসরি আমাদের চোখে পৌঁছায় যা চোখের স্থায়ীভাবে ক্ষতি করে। এছাড়াও ধুলোবালি চোখে গেলে আমরা স্বাভাবিকভাবেই চোখ চুলকাই যা আমাদের চোখের পেশীতে দাগ ফেলে দেয়। এইসব কিছু থেকেই সানগ্লাস আমাদের রক্ষা করে।

চলন্ত গাড়িতে পড়ার চেষ্টাঃ
অনেকেই চলন্ত গাড়িতে বই পড়েন অথবা মোবাইলেই কিছু দেখার চেষ্টা করেন। এটি খুবই ক্ষতিকর অভ্যাস আপনার চোখের জন্য। চলন্ত গাড়িতে যখন আপনি বই পড়তে যান বা মোবাইলে কিছু দেখতে থাকেন তখন আপনার চোখকে বারবার ফোকাস করতে হয় গাড়ির ঝাঁকুনি ও গতির কারণে। এতে করে চোখের অনেক ক্ষতি হয় যার কারণে প্রচুর- মাথাব্যথা ও দৃষ্টিশক্তি ঘোলাটে হয়ে আসে।

General Knowledge : ফেসবুকে বেশি সময় থাকলে যে শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে


দেখা হয় স্কাইপ, ফেসবুক, হোয়াটস অ্যাপ, সোশ্যাল মিডিয়ায়৷ ফোনে দু-মিনিট কথা বলে নিলে যেখানে ঝামেলা চুকে যেত, তা না করে টেক্সটিং চলতে থাকে অবিরাম ৷ উত্তর পেতে দেরি হলে বাড়ে স্ট্রেস৷ আবার মুখোমুখি কথা না বললে হাবে-ভাবে, গলার স্বরে, চোখের চাহনিতে যে ভাবের আদান-প্রদান, তার সুখ বা সুবিধে পাওয়া যায় না বলে ভুল বোঝাবুঝি, টেনশন বাড়লেও অনেক সময় তা অধরা থেকে যায়৷ তা থেকেও স্ট্রেস হতে পারে৷ কাজের দুনিয়াতেও তাই৷ মেইলে গুরুতর থেকে সাধারণ মতের আদান-প্রদান৷ কথার বিকল্পে টেক্সটিং৷ 
ঘুমের সময়ও খোলা থাকে হোয়াটস অ্যাপের দরজা৷ ফলে ৮-৯ ঘণ্টার কাজের সময় এগোতে এগোতে ১২-১৪ ঘণ্টা ছাড়িয়ে যায়৷ টান পড়ে ব্যক্তিগত সম্পর্কে৷ আবার যাঁর টেকনোলজি ফোবিয়া আছে, এতো কিছুর সঙ্গে মানিয়ে চলা সম্ভব হয় না তাঁর পক্ষে৷ তার হাত ধরে বাড়ে তাঁর স্ট্রেস ও উদ্বেগ৷  সাম্প্রতিক গবেষণা বলে ডিজিটাল স্ট্রেসের সব চেয়ে বড়ো কারণ হলো টেকনোলজি ফোবিয়া৷ সবাই সব কিছু শিখে নিল, আর আপনি পিছিয়ে রইলেন এই মনোভাব থেকে মারাত্মক স্ট্রেস হতে পারে৷  এই স্ট্রেস কাটাতে চাইলে প্রথমেই বুঝে নিন, যে ব্যাপারগুলো কঠিন কিছু নয়৷ চাইলেই শিখতে পারবেন৷ কিন্ত্ত এতটুকু চাইবেন বা আদৌ চাইবেন কিনা সেটা আপনার ব্যাপার৷ সব চেয়ে ভালো হয় কাজের বা আনন্দের জন্য যতোটুকু দরকার, ততোটুকু শিখে নিলে৷  ট্রেন্ডি হওয়ার লোভে বাজারে আছে বলেই লেটেস্ট মোবাইল বা আইপড কিনে হাবুডুবু খেয়ে কাজ নেই৷ দরকার নেই সব সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে নাম লেখানোরও৷ তার চেয়ে পুরোনো ধাঁচে জীবনকে উপভোগ করার চেষ্টা করলেই বরং ভালো হবে৷

ভারচুয়াল নয়, বাঁচুন রিয়েল ওয়ার্ল্ডেঃ

আসল জগত্‍ থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নেবেন না৷ টেকনোলজির বাইরেও নিজেকে ছড়িয়ে দিন৷ টেকনোলজির সৃষ্টি হয়েছে জীবনযাপন সহজ করার জন্য৷ কিন্ত্ত তার বদলে যদি জীবন কঠিন হয়ে যায়, মানসিক অশান্তি শুরু হয়, বুঝতে হবে আপনি ব্যাপারটাকে হ্যান্ডেল করতে পারছেন না৷

কাজেই আজ থেকেই নিয়ম করে কাজের সময় ও ব্যাক্তিগত সময়কে আলাদা করে নিন৷ কলিগদের জানিয়ে দিন যে একটা নির্দিষ্ট সময়ের পর আর আপনাকে পাওয়া যাবে না৷ প্রয়োজনে একটাআলাদা ফোন রাখুন যেখানে নেহাত্‍ ইমার্জেন্সি ছাড়া কেউ ফোন করবেন না৷ রিল্যাক্সেশনের সময়ে ই-মেল বা টেক্সট পুরোপুরি এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব না হলে চেষ্টা করুন নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে চেক করতে৷

গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ই-মেলে না করে সামনাসামনি বসে করুন৷ কম সময়ে, ভুল বোঝাবোঝি এড়িয়ে সমাধানে পৌঁছোতে পারবেন৷ ব্যক্তিগত সম্পর্কের ক্ষেত্রেও টেক্সিং বা মেলের চেয়েঅনেক দামী হলো সামনে বসে কথা বলা৷ কোথায়, কখন মিট করবেন বা কী নিয়ে আলোচনা হবে তা ঠিক করতে না হয় টেকনোলজির সাহায্য নিন, কিন্ত্ত মূল কথাবার্তা হোক মুখোমুখি বসে৷ এতে স্ট্রেস কমবে৷ সম্পর্ক নতুন মাত্রা পাবে৷

হপ্তাহান্তে এক দিন বা অন্তত এক বেলা টেকনোলজির সঙ্গে যথাসম্ভব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে যা করতে ভালোলাগে তাই করুন৷ জিমে গা না ঘামিয়ে খোলা জায়গায় মর্নিং ওয়াক করুন৷ কানে আইপডের তার না গুঁজে ভোরের আওয়াজকে আপন করে নিন৷ ফ্যামিলি টাইম ও মি-টাইমের সঙ্গে কম্প্রোমাইজ নয়৷

একঘণ্টা দু-ঘণ্টা, যতোটুকু সময়ই রাখুন এ বাবদ, তা যেন কম্পিউটার বা মোবাইল ফ্রি থাকে যথাসম্ভব৷ নেটে পড়াশোনা করার পাশাপাশি বই পড়াও বই পড়াও বজায় রাখুন৷ বিছানায় যাওয়ার অন্তত দু-এক ঘণ্টা আগে থেকে নেট, মোবাইল সব বন্ধ করে দিন৷ অনিদ্রার হাত থেকে মুক্তি পাবেন৷ কাজের খুব ক্ষতি হয়তো হবে না তাতে৷

মনে রাখুনঃ

১ .মূল কথাবার্তা হোক মুখোমুখি বসে৷ এতে স্ট্রেস কমবে

২. ফ্যামিলি টাইম ও মি-টাইমের সঙ্গে কম্প্রোমাইজ নয়

৩. নেটে পড়াশোনা করার পাশাপাশি বই পড়াও বজায় রাখুন

৪. বিছানায় যাওয়ার অন্তত দু-এক ঘণ্টা আগে থেকে নেট, মোবাইল সব বন্ধ করে দিন

৫. অন্তত এক বেলা টেকনোলজির সঙ্গে যথাসম্ভব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে যা করতে ভালোলাগে তাই করুন

Health Tips : দুধ চা, নাকি রঙ চা স্বাস্থ্যের জন্য কোনটা ভাল…


মোড়ের আড্ডা, ক্লাসের ফাঁকে বা অফিসে কাজের মাঝে অলসতা তাড়াতে চাই এক কাপ চা। কারো অভ্যাস থাকে চায়ের কাপে চুমুকের সঙ্গে প্রতিদিনের সংবাদপত্র পড়া।

কারো আবার চা খেতে দেরি হলে মাথা ধরে বসে। কিন্তু সবকিছুর পরেও নিজেকে ফিট রাখতে কেউ বেছে নেন রঙ চা। অনেকে আবার স্বাদের কথা ভেবে দুধ চা কে বেশি প্রাধান্য দেন। শরীরের জন্য আসলে কোন ধরণের চা বেশি গ্রহণযোগ্য অধিকাংশ মানুষই সে বিষয়ে পরিষ্কার না।

জার্মানির বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক একটি পরীক্ষায় ১৬ জন নারীকে একবার রঙ চা, আরেকবার দুধ চা পান করতে দেন। তারপর প্রতিবারই আল্ট্রাসাউন্ড পদ্ধতিতে তাদের রক্তনালীর প্রসারণ মাপা হয়।

এই পরীক্ষায় দেখা যায়, রঙ চা রক্তনালীর প্রসারণ ঘটায়। রক্তনালীর প্রসারণ উচ্চরক্তচাপ ও হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত জরুরি। চায়ে থাকা ক্যাটেচিন রক্তনালীর প্রসারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

অপরদিকে দুধ চা রক্তনালীর প্রসারণ ঘটাতে ব্যর্থ। কারণ দুধের মধ্যে থাকে ক্যাসেইন নামক একটি পদার্থ যা চায়ের মধ্যে থাকা ক্যাটেচিনকে বাধাগ্রস্ত করে। ফলে চায়ে দুধ মেশালে চায়ের রক্তনালী প্রসারণের ক্ষমতা একবারেই চলে যায়।

ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ অ্যাগ্রিকালচার এর গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেন, চায়ের প্রভাবে কোষগুলো থেকে সাধারণের তুলনায় ১৫ গুণ বেশি ইনসুলিন নির্গত হয়। ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিন নির্গত হওয়া জরুরি। কিন্তু চায়ে দুধ মেশালে এই ইনসুলিন নির্গমনের হার কমতে থাকে। চায়ে যদি ৫০ গ্রাম দুধ মেশানো হয়, তাহলে ইনসুলিন এর নির্গমন শতকরা ৯০% কমে যায়। তাই যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তারা দেখে নিতে পারেন কোন চায়ে কত ক্যালরি।

দুধ চিনি ছাড়া রঙ চা = ২ ক্যালরি

১ চামচ চিনিসহ রঙ চা = ১৬ ক্যালরি

১ চামচ চিনি ও দুধসহ চা = ২৬ ক্যালরি

সুতরাং রঙ চা উচ্চরক্তচাপ, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও ওজন নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকরী, দুধ চা নয়।

Health Tips : থানকুনি পাতা আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং লাবন্য ধরে রাখে


চটজলদি রোগ নিরাময়ের জন্য আমরা অনেকেই অ্যালোপ্যাথির দ্বারস্থ হয়ে যাই। কষ্ট লাঘবে তখন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়টা মাথায় থাকে না। বিশেষ করে টাইফয়েড, ডায়রিয়া, কলেরার মতো পেটের রোগে অ্যান্টিবায়োটিকও চলে আকছার। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত ওই সব ওষুধগুলির দামও অনেক সময় নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে হয়ে যায়। অথচ আমাদের হাতের কাছেই কিছু ভেষজ গাছ রয়েছে, যেগুলি অত্যন্ত অল্প দামে বা একটু খুঁজলে বিনামূল্যেও পাওয়া যায়, আমরা জানি না। অনেক সময় জেনেও, বিশ্বাস হয় না। তেমনই একটি ভেষজ উদ্ভিদ হল থানকুনি।

থানকুনি আমাদের অতিপরিচিত পাতা। পুকুরপাড় বা জলাশয়ে হামেশাই দেখা মেলে। কথায় বলে, পেট ভালো থাকলে মনও ফুরফুরে থাকে। চিকিৎসকরাই বলছেন, থানকুনি পাতার এমন ভেষজ গুণ রয়েছে, মিয়মিত খেতে পারলে, পেটের অসুখে কোনও দিনও ভুগতে হবে না। শরীর-স্বাস্থ্য তো সতেজ থাকেই, ছোট থেকে খাওয়াতে পারলে বুদ্ধিরও বিকাশ হয়। দেখে নেওয়া যাক, থানকুনি পাতার ভেষজ গুণগুলি।

১. পেটের রোগ নির্মূল করতে থানকুনির বিকল্প নেই। নিয়মিত খেলে যে কোনও পেটের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। একই সঙ্গে পেট নিয়ে কোনও দিনও সমস্যায় ভুগতে হয় না।

২. শুধু পেটই নয়, আলসার, এগজিমা, হাঁপানি-সহ নানা চর্মরোগ সেরে যায় থানকুনি পাতা খেলে। ত্বকেও জেল্লা বাড়ে।

৩. থানকুনি পাতায় থাকে Bacoside A ও B। Bacoside B মস্তিষ্কের কোষ গঠনে সাহায্য করে ও রক্ত চলাচল বাড়ায়। থানকুনি পাতা নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।

৪. থানকুনি স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে।
৫. মৃতকোষের ফলে চামড়ায় অনেক সময়ই শুষ্ক ছাল ওঠে। রুক্ষ হয়ে যায়। থানকুনি পাতার রস মৃতকোষগুলিকে পুনর্গঠন করে ত্বক মসৃণ করে দেয়।

৬. পুরনো ক্ষত কোনও ওষুধেই না সারলে, থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে তার জল লাগালে সেরে যায়। সদ্য ক্ষতে থানকুনি পাতা বেটে লাগালে, ক্ষত নিরাময় হয়ে যায়।

৭. থানকুনি পাতা চুল পড়া আটকে দেয়। এমনকি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।

৮. বয়স বাড়লেও, যৌবন ধরে রেখে দেয় থানকুনি পাতার রস। প্রতিদিন একগ্লাস দুধে ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে, চেহারায় লাবণ্য চলে আসে। আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায়।

৯. দাঁতের রোগ সারাতেও থানকুনির জুড়ি মেলা ভার। মাড়ি থেকে রক্ত পড়লে বা দাঁতে ব্যথা করলে একটা বড় বাটিতে থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে, তারপর ছেঁকে নিয়ে সেই জল দিয়ে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায় চটজলদি।
^